

আয়েশার জন্ম ফুলবাড়ি গ্রামে। বিধাতার দেওয়া বরে, আয়েশা দেখতে খুবই সুন্দরী ও গোলগাল বর্ণের অপরূপ সৌন্দর্যের অধিকারিণী। তার ভ্রু গুলো কাজলকালো। চোখ দুটো এক মায়াবী হরিণীর মতো। এতটাই তার রূপের সৌন্দর্য যে, কোনো ছেলে মানুষ দেখলেই তাকে নিয়ে অজানা এক ভাবনার মনোজগতের উদ্দেশ্যহীন গন্তব্যে হারিয়ে যায়।আয়েশার বাবা একজন দিনমজুর। আয়েশার বড় ভাই সোহেল ও ছোট ভাই শফিক। আয়েশার বড় ভাই কলেজের পাঠ শেষ করে পড়াশোনা ছেড়ে চাকরি করতে ঢাকা শহরে যায়। শফিক পড়াশোনা করে না। বাড়িতে কাজ করে, তার বাবার সাথে।আয়েশা একজন কলেজপড়ুয়া ছাত্রী।আয়েশা কলেজে আসে বোরখা পড়ে। বোরখার অন্তরালে তার সৌন্দর্য বন্ধু-বান্ধবীদের কাছে লুকিয়ে থাকে। আয়েশার সৌন্দর্যের কথা তার এক বন্ধু জানে। তার নাম রহিম। কলেজে ভর্তির পূর্বে তাদের দেখা হয়েছিল। আয়েশার বাড়ি ঐ পাশেই। রহিম মাসুদ ও অন্যান্য বন্ধুদের বলে, আয়েশার সৌন্দর্যের কথা।একদিন কলেজ থেকে বাড়ি আসার সময় আয়েশা ওয়াশরুমে যায়। আয়েশার জন্য অপেক্ষায় ছিল মাসুদ ও অন্যান্য বান্ধবীরা। এমতাবস্থায় মাসুদকে লিপি বলে,— তুই আয়েশাকে দেখেছিস?
0 Comments